Moshal Alo Trust (MSL) is a non-political, voluntary social organization dedicated to serve underprivileged communities. Our journey began on December 29th, 2015, from Tangail Sadar, Dhaka, Bangladesh, through a charitable project called 'Ushnotar Chhoya (Previous name: Shitbostro Bitaran). We successfully attained official registration as a charitable trust on October 3rd, 2023.
Since the inception, Moshal Alo Trust (MSL) has been maintaining unwavering dedication to support marginalized communities across the nation with a vision to extend the global outreach for a better world.
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শীতের প্রকোপ এখনও অনুভূত না হলেও, উত্তরবঙ্গের কিছু এলাকায় ইতোমধ্যে ঘন কুয়াশা আর ঠান্ডা পড়তে শুরু করেছে। বিভিন্ন সংবাদ প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, এ বছর তাপমাত্রা নেমে যেতে পারে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত। ঠান্ডায় সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়ে প্রান্তিক এলাকার নিম্ন আয়ের মানুষজন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে তাদের পক্ষে পেট চালানোই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে; শীতের পোশাক কিংবা চাদর কেনার সামর্থ্য তাদের নেই। পেট বাঁচাতে গেলে, গা বাঁচানো দায় হয়ে ওঠে। শীতের সময় সবচেয়ে অসহায় হয়ে পড়ে দরিদ্র এলাকার মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা। দিনে বেশ কয়েকবার ওজুর জন্য বরফ ঠান্ডা পানি ব্যবহার করতে হয়, যা প্রাপ্তবয়স্কদের জন্যও কষ্টকর; সেখানে ৫-৭ বছরের শিশুদের জন্য তা আরও দুর্বিষহ। তাদের জন্য শীতের কষ্ট নীরবে মেনে নেওয়টা নিয়তি হয়ে দাঁড়ায়। কুরআনের শিক্ষার্থী এই কোমলমতি শিশুদের কথা বিবেচনা করে মশাল আলো ট্রাস্ট এবার নীলফামারী জেলার কয়েকটি হাফেজি মাদ্রাসায় শিক্ষার্থীদের মাঝে চামড়ার পা-মোজা ও উষ্ণ চাদর বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছে। প্রজেক্ট বাস্তবায়নে আপনাদের সহযোগিতা কামনা করছি।
We have: ৳50000
We need: ৳50000
We need ৳0 more
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শীতের প্রকোপ এখনও অনুভূত না হলেও, উত্তরবঙ্গের কিছু এলাকায় ইতোমধ্যে ঘন কুয়াশা আর ঠান্ডা পড়তে শুরু করেছে। বিভিন্ন সংবাদ প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, এ বছর তাপমাত্রা নেমে যেতে পারে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত। ঠান্ডায় সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়ে প্রান্তিক এলাকার নিম্ন আয়ের মানুষজন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে তাদের পক্ষে পেট চালানোই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে; শীতের পোশাক কিংবা চাদর কেনার সামর্থ্য তাদের নেই। পেট বাঁচাতে গেলে, গা বাঁচানো দায় হয়ে ওঠে। শীতের সময় সবচেয়ে অসহায় হয়ে পড়ে দরিদ্র এলাকার মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা। দিনে বেশ কয়েকবার ওজুর জন্য বরফ ঠান্ডা পানি ব্যবহার করতে হয়, যা প্রাপ্তবয়স্কদের জন্যও কষ্টকর; সেখানে ৫-৭ বছরের শিশুদের জন্য তা আরও দুর্বিষহ। তাদের জন্য শীতের কষ্ট নীরবে মেনে নেওয়াটা নিয়তি হয়ে দাঁড়ায়। কুরআনের শিক্ষার্থী এই কোমলমতি শিশুদের কথা বিবেচনা করে মশাল আলো ট্রাস্ট এবার নীলফামারী জেলার কয়েকটি হাফেজি মাদ্রাসায় শিক্ষার্থীদের মাঝে চামড়ার পা-মোজা ও উষ্ণ চাদর বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছে। প্রজেক্ট বাস্তবায়নে আপনাদের সহযোগিতা কামনা করছি।
We have: ৳75000
We need: ৳0
We need ৳-75000 more